ঢাকা,  শনিবার
০৫ অক্টোবর ২০২৪

The Daily Messenger

১০৩ দিনে ১২০টি ওষুধ কারখানা অনুমোদন

মেসেঞ্জার অনলাইন

প্রকাশিত: ১৬:২১, ৬ জুলাই ২০২৪

আপডেট: ১৬:২৪, ৬ জুলাই ২০২৪

১০৩ দিনে ১২০টি ওষুধ কারখানা অনুমোদন

ছবি : সংগৃহীত

ছয় মাসে ১০৩ কর্মদিবসে (২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর থেকে ২৯ এপ্রিল) ১২০টি নতুন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। সেই হিসাবে দিনে গড়ে একটির বেশি কারখানা অনুমোদন পেয়েছে, যার বড় অংশই ইউনানি, হারবাল ও আয়ুর্বেদিক।

বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষ কালোটাকা বিনিয়োগ এবং ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নেওয়ার জন্যই কারখানার অনুমোদন নিয়ে থাকতে পারেন। আবার অনেকে গ্রামাঞ্চলে তৈরি হওয়া বাজার ধরতে নতুন কারখানা গড়ছেন। এছাড়া প্রতিবেশী দেশের গণমাধ্যমে প্রচার দেখে বাংলাদেশও আয়ুর্বেদিক ওষুধের বড় বাজার হবে বলে মনে করছেন।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ জানান, ঔষধ ও কসমেটিকস আইন পাস হওয়ার পর অনেকে নতুন প্রকল্প নিচ্ছেন। অনেকের ওষুধের ব্যবসা রয়েছে। তাঁরা নতুন করে ইউনানি, হারবাল ও আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরির প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এ কারণে নতুন প্রকল্প বেশি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

দেশে বর্তমানে সব ধরনের ওষুধ তৈরির হাজারখানেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অ্যালোপ্যাথিক কোম্পানিগুলোর মধ্যেও ৩০-৪০টি প্রতিষ্ঠান চাহিদার মান ঠিক রেখে চাহিদার ৯৫ শতাংশ ওষুধ তৈরি করলেও অন্যগুলোর অবস্থা খুবই নাজুক। এগুলোর গুণমান ও দাম—কোনোটিই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে না। ওষুধশিল্পের মালিক ও বিশেষজ্ঞদের মতে এমন পরিস্থিতিতে নতুন প্রকল্প অনুমোদনের কোনো প্রয়োজন নেই।

মেসেঞ্জার/মুমু

×
Nagad