ছবি : মেসেঞ্জার
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটিতে কক্সবাজার সৈকতের বালিয়াড়ি আর লোনাজলে ঘুরতে আসছেন লাখো পর্যটক। সৈকতের যেদিকে থাকায় পর্যটক আর পর্যটক। শহরের পর্যটন জোনের লাবণী থেকে কলাতলী পয়েন্টের তিন কিলোমিটার সমুদ্র সৈকত এলাকা রীতিমতো জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। পর্যটকরা বলছেন, সৈকত এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি নিরাপদ রয়েছে।
পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, ‘টানা চারদিন ছুটি থাকায় তারকা মান থেকে মাঝারি মানের হোটেলে খালি নেই কোন কক্ষ। এতে অগ্রীম বুকিং দিয়ে না আসায় কিছুটা বিপাকে পড়ছেন পর্যটকরা। তবে দীর্ঘদিন পর বিপুল সংখ্যক পর্যটক আগমনে সন্তুষ্ট ব্যবসায়ীরা। ধারনা করছেন এক থেকে দেড়লাখ পর্যটক কক্সবাজারে এসেছেন দুদিনে।
রোববার (১২ অক্টোবর) কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্টে অনুষ্ঠিত হবে, দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠান। এতে ৩-৪ লাখ দর্শনার্থী হবে বলে ধারণা করছে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
মেসেঞ্জার/রাশেদুল/তারেক