ছবি : সংগৃহীত
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম সাহিন ও ইউপি সচিব মোবাশ্বের আলী এর “জন্ম নিবন্ধন কমিশনের টাকা আত্মসাৎ” “দরিদ্র মায়ের ভাতা’র তালিকায় চেয়ারম্যানের পরিবারের ৫ সদস্য” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পরে উপজেলা একাডেমিক কর্মকর্তা আমির বোরহান ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ওয়াসিম ইসলামকে আহবায়ক করে তিন সদস্যের দুইটি কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন।
জন্ম নিবন্ধন কমিশনের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় অপর আরেক তদন্তকারী সদস্য হলেন, উপজেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কর্মকর্তা নাজিমুল ইসলাম এবং “দরিদ্র মায়ের ভাতা’র তালিকায় চেয়ারম্যানের পরিবারের ৫ সদস্য” অনিয়মের বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ফিরোজুল আলমকে কমিটি গঠন করে ৩ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের সময় বেঁধে দেয়া হয়।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া বলেন, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পারে ২ সদস্য বিশিষ্ট দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
মেসেঞ্জার/সজিব