ঢাকা,  মঙ্গলবার
২২ অক্টোবর ২০২৪

The Daily Messenger

মিয়ানমারের যুদ্ধের কারণে

বিকল্প পথে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

মেসেঞ্জার অনলাইন

প্রকাশিত: ১১:৪২, ২২ অক্টোবর ২০২৪

আপডেট: ১২:১৩, ২২ অক্টোবর ২০২৪

বিকল্প পথে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহণ, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আরাকানে যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে নাফ নদী হয়ে সেন্টমার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ, তাই সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিকল্প পথে জাহাজ চলাচল করতে হবে।

সোমবার (২১ অক্টোবর) বিকালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন শেষে কক্সবাজারে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আরাকান অঞ্চলে এখনো যুদ্ধ চলমান। এ কারণে নাফ নদী এখনো ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। আগামী বছরের মধ্যে আরাকানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, গভীর সমুদ্র বন্দরের ১ম ফেইজের কাজ শেষ হয়েছে। ২য় ফেইজের কাজ শুরু হচ্ছে। আগামী ২০২৯ সাল নাগাদ মাতারবাড়ী গভীর বন্দর বাণিজ্যিকভাবে চালু করা যেতে পারে।

উপদেষ্টা আরও বলেন, গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন জাইকা অর্থযোগান দিচ্ছে। তারা গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে খুবই আন্তরিক। তার যথাযথভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

‘দেশে ৭টি লাইট হাউজ নির্মাণ কাজ চলছে। এগুলোও প্রায় শেষ পর্যায়ে। এর ফলে সমুদ্রগামী জাহাজ চলাচলে সুফল পাওয়া যাবে।’

এর আগে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন। সেখানে চট্টগ্রাম বন্দর এবং কোল পাওয়ার কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। পরে তিনি মহেশখালীতে অবস্থিত এসপিএম প্রকল্প পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মেসেঞ্জার/আজিজ