ছবি : মেসেঞ্জার
শাপলা চত্বরে যেভাবে আলেম ওলামার উপর হামলা চালানো হয়েছিল, যেভাবে তাদের রক্ত ঝরানো হয়েছিল, ঠিক অনুরূপভাবে তাবলীগ জামাতের নাম করে তাদের চরিত্রের অনুসারীরা টঙ্গীর ময়দানে ঘুমন্ত সাধারণ মুসল্লিদেরকে জবাই করে হত্যা করেছে। বিশ্ব এজতেমায় ঘুমন্ত সাধারণ মুসল্লিদেরকে জবাই করে হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন বক্তারা।
বিশ্ব ইজতেমার মাঠে রাতের অন্ধকারে নীরিহ তাবলীগ জামাতের সাথী ও ছাত্র-শিক্ষকদের উপর ইতিহাসের বর্বোরচিত হামলা ও হত্যাকারী ইসরাঈল ও ভারতের দোসর সাদপন্থী সন্ত্রাসীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও তাদের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদের পাশে প্রধান সড়কে এই সমাবেশের আয়োজন করে ওলামা মাশায়েখ ও সর্বস্তরের তৌহিদী জনতা।
এতে নলচিরা ইসলামীয়া মাদ্রাসার পরিচালক মুফতি মোস্তফা আল কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হাফেজ মো. ইলিয়াস, মাওলানা নুর ইসলাম শরীফ, কারী মাহমুদুল হাসান, হাফেজ আব্দুর রাজ্জাক, মুফতি সাহেদুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল গফুর, মাওলানা ইসমাঈল, আসাদুল হক আকবর, মুফতি ফয়জুল্যা কাশেমী ও হাফেজ মাওলানা ইব্রাহিম প্রমূখ।
শাপলা চত্বরে যেভাবে আলেম ওলামার উপর হামলা চালানো হয়েছিল, যেভাবে তাদের রক্ত ঝরানো হয়েছিল, ঠিক অনুরূপভাবে তাবলীগ জামাতের নাম করে তাদের চরিত্রের অনুসারীরা টঙ্গীর ময়দানে ঘুমন্ত সাধারণ মুসল্লিদেরকে জবাই করে হত্যা করেছে। ওই সকল সন্ত্রাসীদের হাতিয়ার মাটিতে তথা বাংলার মাটিতে এদের জায়গা হবেনা। অনতিবিলম্বে তাদের আইনের আওয়াতায় এনে শাস্তির দাবি জানান বক্তারা।
এসময় হাতিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার তাবলিগ জামাতের সদস্য ও বিভিন্ন ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ছাত্ররা উপস্থিত ছিলেন।
মেসেঞ্জার/রাসেল/তুষার