ছবি : মেসেঞ্জার
পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যার প্রায় ৫ মাস পর আদালতের নির্দেশে ময়না তদন্তের জন্য কবর থেকে উত্তোলন করা হলো ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পোড়াহাটি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম হিরণ (চেয়ারম্যান) ও তার গাড়ি চালক আক্তার হোসেনের মরদেহ। গত বছরের ৫ আগস্ট অবরুদ্ধ অবস্থায় বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় শহিদুল ইসলাম হিরণ চেয়ারম্যানকে। এ সময় তার গাড়ি চালক আক্তার হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করে জনতা। এটি ছিলো ঝিনাইদহ জেলার আলোচিত ঘটনা।
মৃত্যুর পর হিরণ চেয়ারম্যানের মরদেহ দিগম্বর করে বাড়ি থেকে নিয়ে এসে ঝিনাইদহ শহরের পায়রা চত্ত্বর গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়, সেখান থেকে কয়েক ঘন্টা পরে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম হেফাজতে নিয়ে সদর হাসপাতালে নেয়। পরের দিন ৬ আগস্ট পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর আদালতে মামলা করা হয়। আদালতের নির্দেশে ময়না তদন্তের জন্য কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট হিরণ চেয়ারম্যানকে হত্যার ঘটনা দেশ-বিদেশী গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়।
মেসেঞ্জার/শাহজাহান/তুষার