ছবি : সৌজন্য
দ্য আবদুল্লাহ আল মাসুম অতি আনবিক সৃজনশীল অনুকরনীয় ব্যক্তিত্ব এই পৃথিবীর মাঝে। ২৭ বছরের দীর্ঘ সাধনায় তিনি ১৭ টি সৃজনশীল আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে নিজের কাজের প্রমান ও পরিচয় তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। প্রতিটি কাজের প্রমান ও স্বীকৃতি রয়েছে। যা একটি অবিশ্বাস্য ঘটনা।
তিনি এ যাবৎকাল পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাঁচটি পুরষ্কারে পুরষ্কৃত হয়েছেন, এমন কি নতুন আইডিয়ার জনক হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছেন। তার নতুন আইডিয়াগুলো জন মানুষের জীবনকে সহজ ও আনন্দময় করার জন্য রচিত। দুটি আইডিয়া বাস্তবায়ন হয়েছে। ভাড়ার টাকায় ফ্লাটের মালিক আর ছয় ফুটের বাইক লেন।
তিনি বৃহত ছয়টি গ্রুপ ও মিডিয়া হাউজের এডভাইজার, কনসালটেন্ট ও কোঅর্ডিনের। যে প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশ, দুবাই, ইউকে, অষ্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত। নিজেও একটি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল চালিয়েছেন সাত মাস, ৫৬ দেশে ছিলো এর নেটওয়ার্ক৷ ৩০ হাজার গুরুত্বপূর্ণ ফোন নাম্বার তার মোবাইলে সংরক্ষিত৷ ২২+ ব্যবসায় পরামর্শক হিসেবে কাজ করে থাকেন।
তিনি কিছু বিশেষ নৈপুন্য সম্বলিত একজন চমকপূর্ব ব্যক্তিত্ব৷ প্রশিক্ষক হিসেবে তৈরী করেছেন কিছু তারকা, টেকনিক্যাল হ্যান্ড, বাংলাদেশ মিডিয়ায়।
কোটি কোটি টাকার মেশিন ব্যতীত স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল ব্রডকাষ্ট করতে পারেন, সাধারন একটি ল্যাপটপ থেকে। স্বশিক্ষিত সার্টিফিকেটবিহীন একজন ব্রডকাষ্টিং ইঞ্জিনিয়ার।
তিনি সমগ্র জগতে বাংলা ভাষায় ফরেন লোন বিষয়ক,একমাত্র নিখুত ও পূর্নাঙ্গ লেখার লেখক যা তার ওয়েব সাইটে লিপিবদ্ধ আছে। তিনি পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছে পূরন রেষ্টুরেন্ট এর জনক। যেখানে ৫০+ কাষ্টমারদের ইচ্ছে পূরন করেছেন বাস্তবে। রেষ্টুরেন্টটি করোনাকালীন এফেক্টেড হয়ে বন্ধ হয়ে গেছে।
মানুষ হিসেবে ১৯ রকম ভালো অভ্যন্তরীন মানবিক গুনাবলী নিজের ভেতর উন্নয়ন ঘটাতে পারায় তিনি গৌরব বোধ করেন। তিনি প্রজ্ঞা ও দূরদর্শীতা নিয়ে পথ চলেন এবং একজন মহান দার্শনিকের সাধারন জীবন যাপন বেছে নিয়েছেন। ইদানীং, চেনা, অচেনা কারো বিপদে পাশে দাড়ানোর আইডিয়া নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। সকলের সমর্থন ও সহযোগীতায় তিনি এই প্রজেক্টটি পরিচালনা করবেন৷ ভালো মানসিকতার জন্য পৃথিবীর প্রথম পুরষ্কার আইকন এওয়ার্ড পরীক্ষামূলক চালু করেছেন৷ এটাকে অনেক বড় রূপ দিতে চান পৃষ্ঠপোষক ও সরকারের সহযোগীতা নিয়ে।
তিনি নিজেকে খুবই মজার ও অদ্ভুদ আশ্চর্য্য পদ্ধতিতে উপস্থাপন করেছেন, যা খুবই চমকপূর্ন৷ তিনি নিজেকে সৃজনশীলতা, যোগ্যতা, দক্ষতা, বিশেষ নৈপুন্য, নতুন আইডিয়া, মানবিক অভ্যন্তরীন সমস্ত গুনাবলীর সমন্বয়ে নিজেকে সৃষ্টির আদি হতে অন্ত অবধি জগতের অদ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে ঘোষনা করেছেন চার বছর পূর্বে। এটি নিয়ে হামলা মামলা করতে অনেকে উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলো। তিনি সাবলীল যুক্তি দ্বারা সবাইকে হারিয়ে এখন পর্যন্ত অটো বিজয়ী এবং সকলে এখন শান্ত। ইউটিউবে এ বিষয়ক ভিডিও আছে। গত চার বছরে কেউ তার বিকল্প স্বত্বা আবিষ্কার করে এক লাখ টাকা পুরষ্কার গ্রহন করতে পারে নি৷ তিনি বলেন,সৃষ্টিকর্তা আমাকে যা উপহার দিয়েছে, আমার চেয়েও সৃজনশীল মেধাবী এবং সমগ্র স্বত্বার সমন্বয়ে কেউ পৃথিবীতে আছে কি না, তা দেখাই ছিলো এই চ্যালেঞ্জের উদ্দেশ্য৷ যিনি এমন কাউকে উপস্থাপন করতে পারবেন, তাকে এই অর্থ পুরষ্কার দেয়া হবে বলে ঘোষনা দেন৷ কেউ তা অদ্যাবধি নিতে পারেন নি।
সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষ এখন তাকে পৃথিবীর জন্য একটি অলৌকিক বিরল উপহার হিসেবে নতুন স্বর্গীয় আলোতে চিহ্নিত করা শুরু করেছে। যিনি আমাদের জন্য হতে পারেন এক আন্তর্জাতিক গৌরব। তিনি শ্রদ্ধেয় ও সম্মানিতই নন শুধু, অনেকের কাছেই এখন সুপরিচিত ও সজ্জন, কল্যানধর্মী ব্যক্তিত্ব। অনেকের মনে তিনি এখন একটি অশেষ চমকের মতো।
তিনি স্বর্গ ও জগতের গোপন সংযোগ হতে চান৷ ভালোবাসা, কল্যান, অমরত্ব, মানবতা আর মানুষের মুখের হাসি দ্বারা তিনি পরিচালিত ৷ তিনি কিছু সমস্যায় জর্জরিত হয়েছেন। ইউটিউব তাকে মনে করেছে রোবট।
ফেসবুক তার দুটি আইডি ডিজেবল করে দিয়েছে, তাকে মনে করেছে স্ক্যাম। হোয়াটস আপ তাকে পাঁচবার ব্লক করে আবার খুলে দিয়েছে, তাকে ভেবেছিলো স্প্যাম। অতি সাধারন, যারা তার সম্পর্কে অধ্যয়ন ও গবেষনা না করে মন্তব্য করে, তারা তাকে মনে করে মিথ্যা ও ভন্ড, এতো কিছু অর্জন ও এতো ভালো হওয়া না কি এ সমাজে অসম্ভব!
তিনি যা বলছেন, সব প্রমান করা তার পক্ষে সম্ভব। কারন, তিনি সূর্যের মতো সত্য৷ সবার ভাবনার সীমাবদ্ধতাকে তিনি ইতিবাচক ভাবে দেখছেন ও নতুন আগামির আলো বিকাশের অপেক্ষায় আছেন ৷ দ্য আবদুল্লাহ আল মাসুম জগতের একটি মূল্যবান গহনার মতো। পৃথবীর জন্য এক বিরল উপহার। তিনি, তার লেখনী, চিন্তা, আইডিয়া দ্বারা পৃথিবী রক্ষকদের একটি অংশ।
তিনি একটি নতুন কবিতার বই লিখতে শুরু করেছেন, যা জাতিসংঘের জেনারেল সেক্রেটারিকে ও একজন প্রধানমন্ত্রীকে উৎস্বর্গ করবেন। এ কবিতার বইয়ের উপাদান কি হবে, তা আরেকটি বিষ্ময়কর চমক হয়ে দাড়াবে, সে জন্য পাঠকদের অপেক্ষা করতে হবে ৷
তিনি খুব সাধারন, ভালোবাসাময়, দয়ালু, চমকপূর্ন, মজার, সাহসী, ইতিবাচক, নম্র, ভদ্র, ধৈর্য্যশীল, স্বপ্নবান, হৃদয়বান, মিষ্টি মনের,রসিক, ডাউন টু আর্থ,বৃহত যোগাযোগ সম্পন্ন একজন এশিয়ান ব্যক্তিত্ব৷ (যিনি জন্মেছেন বাংলাদেশে) একই সাথে তিনি লেখক, কবি, আলোকচিত্রশিল্পী, আবৃত্তিশিল্পী, ছড়াকার, দার্শনিক, ভিডিও সম্পাদক, ক্যামেরাম্যান, এনিমেটর, ব্রডকাষ্টিং ইঞ্জিনিয়ার, চারটি বিষয়ে প্রশিক্ষক৷ গল্পকার, নাট্যকার, নির্দেশক, প্রযোজক,
উপস্থাপক, নতুন আইডিয়া সৃজক, গীতিকার, সুরকার, প্রযোজক এবং তারকা ও টেকনিক্যাল হ্যান্ড নির্মাতা।
সাবেক সেনা প্রধান তার তৃত্বীয় সলো ফটোগ্রাফি এক্সবিশন উদ্বোধন করেন। তিনি এ পর্যন্ত ৭ টি দেশ ভ্রমন করেছেন। এতোগুলো সৃজনশীল স্বত্বাকে গুনগত মানসম্পন্ন ভাবে আয়ত্ব করতে পারাটা পৃথিবীতে সত্যি এক বিরল ঘটনা। তিনি বিশেষ গান 'বারাক ওবামা'র গীতিকার, সুরকার, প্রযোজক, সম্পাদক, চিত্রগ্রহনকারী, আবৃত্তিকার, প্রচারক ও পরিকল্পনাকারী।
তার জীবনের মূল দর্শন হচ্ছে, "পারলে, উপকার করবো, কিন্তু, কখনো কারো কোনো ক্ষতি করবো না। "কেউ যদি তার সম্পর্কে নিবিঢ়ভাবে জানতে চান, নীচে তার নিজস্ব ওয়েব সাইটের ঠিকানা দেয়া হলো. www.abdullahalmasum.com
মেসেঞ্জার/সজিব